
ফাইল ফুটেজ
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ফোনালাপের মাধ্যমে আড়িপাতা প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহন করার জন্য নির্দেশ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। ১০ আগস্ট মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ১০ জন আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টে র আইনজীবী মো. শিশির মনির এ রিট আবেদন করেন। এতে ২০১৩ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সংঘটিত ১৬টি আড়িপাতার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে।
রিটে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৩ অনুচ্ছেদে চিঠিপত্র এবং যোগাযোগের অন্যান্য উপায়ের গোপনীয়তা সংরক্ষণ নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে, ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনা অহরহ ঘটছে। তাই এটি বন্ধ হওয়া উচিত। রিটে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) বিবাদী করা হয়েছে।
রিটকারী আইনজীবী হলেন- অ্যাডভোকেট রেজওয়ানা ফেরদৌস, অ্যাডভোকেট উত্তম কুমার বনিক, অ্যাডভোকেট ফরহাদ আহমেদ সিদ্দিকী,অ্যাডভোকেট শাহ নাবিলা কাশফী, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ইবরাহিম খলিল, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ নওয়াব আলী , অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজুর রহমান, অ্যাডভোকেট জি এম মুজাহিদুর রহমান (মুন্না) , অ্যাডভোকেট একরামুল কবির ও অ্যাডভোকেট ইমরুল কায়েস ।
এর আগে এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে এই ১০ জন আইনজীবী পক্ষে সংশ্লিষ্টদের নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু নোটিশ পাওয়ার পরেও ওই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।