
মোঃ তোতা মিয়া ব্যুরো প্রধান :
পঞ্চগড় ব্যারিস্টার বাজার থেকে দোমনি, লাঠুয়া পাড়া,কাজি পাড়া,আম তলা, কাক পাড়া,বোদা পাড়া, কানা পাড়া, ভেল্কু পাড়া হয়ে ময়না গুরী পর্যন্ত পকেট সড়ক গুলোর বেহাল দশা, এ যেন মরন ফাদে পরিনত হয়েছে। এই সড়ক সংস্কার হলেও রাস্তর অবস্থা এখন বেহাল হয়ে পরেছে চলাচলের।চরম ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষগুলো।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রাস্তাগুলোর কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় খালখন্দে পরিনত হয়েছে। অনেক জায়গায় রাস্তার দু’ধারের মাটি সরে গিয়ে রাস্তাগুলো ভেঙে পড়েছে। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তাগুলোর খালখন্দর গুলো ভোরে যায়। এদিকে ব্যারিস্টার বাজার এলাকায় সংবাদকর্মী অমর ফারুক সংবাদ কালেকশন করতে গিয়ে দেখে যে, এই এলাকার রাস্তাগুলোর চরম অবস্থা। একটু বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে বেশ অসুবিধায় পরছে মানুষ।
পরবর্তীতে সংবাদ কর্মী অমর ফারুক আরো খোঁজ নিয়ে দেখেন যে, ওই এলাকার প্রায় সবগুলো রাস্তার বর্তমান অবস্থা খুবই বেহাল। তাই জনসাধারণের অভিযোগ, ইউপি সদস্যরা নির্বাচনের আগে আশার আলো দেখালেও নির্বাচন হয়ে গেলে তাদেরকে এখন পাওয়া খুবই মুশকিল। স্থানীয়রা জানান, উক্ত এলাকার রাস্তা সহ আশ পাসের রাস্তাগুলোতে সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। ফলে রাস্তাঘাট চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ে।
অন্যদিকে ওই সব ইউনিয়নের ভ্যানচালক মোস্তফা ও মনু মিয়া ভ্যান চালিয়েই চলে তাদের সংসার। রাস্তা নিয়ে তার অভিযোগ, রাস্তার উন্নয়নে কোটি কোটি টাকার বাজেট হয়, কিন্তু রাস্তা ঠিক হয় না।আজ রাস্তা ঠিক করলে, কালকেই তা আবার নষ্ট হয়ে যায়।এসব ভাঙা রাস্তার কারনে ভ্যানটানা খুব কষ্ট হয়।
একটু ভারী মাল থাকলে গাড়ি উল্টে যায়। এবিসয়ে ওই ইউনিয়নের ইউপি সদস্যরা বলেন, ভোগান্তির কথাটি আমরা জানি কিন্তু আমাদের কিবা করার আছে। এবিসয়ে পঞ্চগড় এল,জি,ইডি, কর্তিপক্ষ বলেন ওই সকল রাস্তায় দশ চাকার ট্রাক বন্ধ না হলে রাস্তা ভালো না থাকারই কথা, কেনোনা ওই সকল রাস্তার ধারন ক্ষমতা কম। আপনারা দশ চাকা ট্রাক বন্ধ করেন।