
মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি :
আমরা গনমাধ্যম কর্মী, ভোলা, বরিশাল, বাংলাদেশ। ইয়াবা ট্যবলেট এখন এওয়াজপুরের তরিকুল দেওয়ানের নিকট অর্ডার দিলেই পাওয়া যায় বলে খবর বেরিয়েছে।
এওয়াজপুরের ডাইনোসর প্রাণী খ্যাত তরিকুল দেওয়ানের ইয়াবা ট্যাবলেটের ব্যবসা জমজমাট। সাগরে ট্রলিং জাহাজে চাকরী করার নামে সে চট্টগ্রাম এলাকায় ইয়াবা ট্যবলেট এর চালান আনা-নেওয়া, উঠা-নামা ও চোরাই বেচা-কেনায় জড়িত। কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করে চলাফেরাকারী তরিকুল দেওয়ান ইয়াবা ট্যাবলেটের জমজমাট ও রমরমা ব্যবসায় নিয়োজিত বলে সব সময়ই ভিআইপি স্টাইলের ভাবধারার চলাচল করে। আকাশের চাঁদ না হয়েও সিনেমার নায়কের মত আকাশের চাঁদ স্বভাব দেখানোই তার একটি অভ্যাস।
সে নিজেকে খুব ইম্পর্ট্যান্ট ভাব দেখায়। কার্যত: পুরোপুরি একটা ফটকা। চরফ্যাশনের কলেমা জামায়াত বেশ-ভূষা ধারনকারীদের মত কলেমা না জানার মত বাটপার ও গন্ড মুরুক্ষ তরিকুল দেওয়ান তার নিজ নামের সাথে থাকা ও ব্যবহার করা দেওয়ান শব্দের মানেটাও ঠিক মত জানে না।
দেওয়ান শব্দটি ঠিকমত জানে কিনা- সেই ব্যাপারে তার এক চাচাত গুরু ভাই এর নিকট প্রশ্ন নিক্ষেপ করেও তাদের মধ্যে পুরোপুরি কমাক্কেল ও বেয়াক্কেল স্বভাব পাওয়া গেছে। অজ পাড়া গাঁয়ের জীবনের অতি অল্প সময়ে তরিকুল দেওয়ানের তৈরী করা হাল দালান বাড়ী করার পুরো টাকাটাই ইয়াবা ট্যাবলেটের মূলমন্ত্রে গড়া।
১৯৬৫ ইং সালের দিকে তার পিতা-মাতার বংশীয়রা জোর-জুলুম, অত্যাচার করিয়া চরের ক্ষমতার ঘি ও ক্ষমতার হালুয়া রুটি পরোটা খাওয়ার জন্য বর্তমান দৌলতখান উপজেলা নামক এলাকা- ভোলা মহকুমা সদর হতে বর্তমান সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী শশীভূষন থানার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের সন্ত্রাসবাদী দেওয়ানী নামকাওয়াস্তের আবির্ভাবে মানুষের বাড়ী-ঘরের জায়গা-জমি জোর-জবর দখল পূর্বক টং ঘর বসতি স্থাপন করে।
ইংরেজী ১৯৯০ সালের দিকেও তাদের জোর-জুলুমীয় জোর-জবরীয় ভোগ দখলীয় জমিতে বেআইনীভাবে করা বর্তমান দেওয়ান নামকাওয়াস্তের ভূয়া বাড়ীর বসবাসের খড়কুটার টংঘরে হাঁস-মুরগির মল-মূত্রের দূর্ঘন্ধে কেউ বসতে পারে নাই। মাত্র অল্প কিছু দিনের ব্যবধানে আলাউদ্দিনের চেরাগ পাওয়ার মত সেই খড়-কুটোর টং ঘর এখন আলীসান দালান ঘরে পরিনত হতে চলেছে। নিজেদের জোর-জবরদস্তির বেআইনি দখলীয় বাড়ীর পৈতৃক ভিটা ডিভোর্স দিয়ে ইয়াবা ট্যবলেট বিক্রির মামুলী টাকা ও দেশে সমাজে লুটপাটের দ্বারা সঞ্চিত টাকার জোরে হঠাৎ বড় লোকী লেবাসের দালান ঘর করে চোখে মুখে কাউকে মানুষ হিসেবেও দেখে না। চরের জমিতে তরিকুল দেওয়ানের আলীসান ইয়াবা অট্টালিকা সম্পর্কে জনমনে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার খবর পাওয়া গেছে। আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ না হয়ে, আঙ্গুল ফুলে বটগাছ হওয়াও ছাড়িয়ে যাওয়া, আঙ্গুল ফুলে তাল গাছ দালান বাড়ী করার এত টাকা কোথায় পেল এমন প্রশ্নের উত্তরে- তার আয়ের সূত্র সম্পর্কে সে নিজেও সঠিক বিধি সম্মত কোন তথ্য দিতে পারছে না।
তার পৈতৃক সূত্রে আলাপ করে জানা গেছে যে, ১৯৭১ ইং সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের পাকিস্তানের সাথে মুক্তিযুদ্ধ চলার আগে ১৯৭০ ইং সালে পূর্ব পাকিস্তান বিরোধী স্কুল কলেজের পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কারনে ব্ঙ্গবন্ধু ঐ তরিকুল দেওয়ান এর পিতা আব্দুর রব দেওয়ানের এসএসসি পাশের সার্টিফিকেট বাতিল করেছে। তাই তারা ব্ঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ বিরোধী কার্যকলাপে নিয়োজিত থাকে। এবং দুনিয়াতে ছেলে-মেয়ে ও ওলি ওয়ারিশদিগকে সেইভাবে তৈরি করেছে। ঐ আব্দুর রব দেওয়ানের কুকুর ছানারুপী ভাতিজারা- চাচা ও কুকুর ছানারুপী চাচাতো ভাইদেরকে কোনভাবেই মুসলিম ধর্মীয় বলে দাবী করে না। খ্রিষ্টান কিনা তা জিজ্ঞাসা করলেও তাদেরকে বলাৎকার করার উক্তি করে।
কিন্তু হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব এর মাথায় দেওয়া ভিন দেশ কুয়েতি টুপির মত তরিকুল দেওয়ান দালান বাড়ী করার এত টাকা কোথায় পেল এমন প্রশ্নের উত্তরে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, ইহা একটি গোপন রকেট স্মগ লাঞ্চার স্টেশন। যা দিয়ে মানুষ খুন করে ঘোষনা দিবে যে, বজ্রপাতে মারা গেছে। অন্যদিকে ইয়াবা ট্যবলেটের বেচা-কেনার বিষয়ে তরিকুল দেওয়ানের সাথে আলাপ করার চেষ্টা করলে সে তার প্রসঙ্গ এড়িয়ে গেছে। তাই অনতিবিলম্বে ঐ তরিকুল দেওয়ান এর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন।
যাতে সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী শশীভূষন থানার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের ডাইনোসর প্রাণী খ্যাত তরিকুল দেওয়ান বাহিনী পৃথিবীর ডাইনোসর প্রানীরর মতই বিলুপ্ত হতে বাধ্য হয়। ছবিতে পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়ার পথের ডাইনোসর।