
মোঃ তোতা মিয়া জেলা প্রতিনিধি পঞ্চগড় :
পঞ্চগড় সাতমেরা ইউনিয়নের সাহেবীজোত এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে মোঃ সাদ্দাম হোসেন এর মুক্তিযোদ্ধা কোঠায় পুলিশের চাকুরী হয়, এ নিয়ে এলাকার কিছু কুচক্রী হলের হিংসে হয়। উৎপেতে থাকে কিভাবে তাকে ফাসানো যায়,তাই ওই কুচক্রী মহলের সদস্য রফিকুল ইসলাম পেশায় একজন ড্রাইভার, সে ঘটকের মাধ্যমে ষড়যন্ত্র করে একই ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের মোঃ আশরাফুল ইসলামের মেয়ে এর জন্য ঘটকের মাধ্যমে বিয়ের প্রস্তাব দেন, তারপর চলতে থাকে মেয়ে দেখা দেখি পালা পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন এর মেয়ে দেখে পছন্দ ও হয়েছিল কিছুদিন পর জানতে পারে ওই মেয়ের রফিকুল ড্রাইভার এর সাথে অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে এই কথা শুনে পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন ওই মেয়েকে বিয়ে করবে না বলে জানিয়ে দেন। এদিকে রফিকুল ড্রাইভার অত্যাধিক একজন ধ্যুত লোক সে মেয়ের সাথে পরামর্শ করে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত শামসুল হক ও পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন এর বাড়িতে ষড়যন্ত্রমূলক ৩১/১২/২০১৯ তারিখে ওই মেয়েকে সাদ্দামের বাড়িতে ঢুকিয়ে দেন এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীদের খবর দিয়ে সাদ্দাম হোসেনের চাকরীর উপর পেশার প্রয়োগ করার চেষ্টা চালান। পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন কোন উপায় না পেয়ে ছুটি না কাটিয়ে তার কর্মস্থলে চলে যান। এদিকে সাদ্দামের বাড়িতে ওই মেয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন করতে থাকে। অতঃপর মেয়ের বাবা আশরাফুল ইসলাম ও প্রতারক রফিকুল ইসলাম সাদ্দাম হোসেন এর বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। পরে বিষয়টি নিয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা আলোচনায় বসেন এবং বিষয়টি মীমাংসার জন্য সাদ্দাম হোসেনকে গুনতে হয়ে ২ লক্ষ ৮০০০০হাজার টাকা, এদিকে বিষয়টি মীমাংসা হতে না হতেই পাঁচ সন্তানের পিতা লম্পট রফিকুল ইসলাম ড্রাইভার তার প্রেমিকা মেয়েটিকে ঘুম করে রাখেন এবং মেয়ের বাবা কে বলেন হাজার পাঁচেক টাকা দেন আমি মেটি কোথায় আছে বের করতে পারব। মেয়ের বাবা আশরাফুল ইসলাম রফিকুল ইসলামকে ৫ হাজার টাকা দিলে সেই টাকা দিয়ে রফিকুল ইসলাম তার পরকীয়া প্রেমিকাকে কোটে এফিডেভিট এর মাধ্যমে বর্তমানে ঘর সংসার করছেন। এখন রফিকুল ইসলামের চালাকি সম্পূর্ণ পরিষ্কার, সে তার পরকীয়া প্রেমিকাকে দিয়ে পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেনের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ আদায় করাই ছিল তার উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন সুবিচারের দাবিতে এবং তাকে আর্থিক মানসিক এবং তার মানহানি করার জন্য যারা উঠে পড়ে লেগেছিল তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাদ্দাম হোসেন। শুধু এখানেই শেষ নয় সাদ্দাম হোসেন এর দুলাভাই মোঃ জলিল কেও তারা মিথ্যা অপবাদে জেলহাজতে পাঠিয়েছে এই নষ্টা মেয়ের বাবা ও তার প্রেমিক রফিকুল ইসলাম। সাদ্দাম হোসেন একজন সহজ সরল বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে প্রশাসনের কাছে সুবিচারের জন্য দাবি জানান।