ফেনী সদর উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন- নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপির আস্থাভাজন, ফেনী জেলা যুবলীগের সিনিয়র সহসভাপতি যুব সমাজের আইকন জিয়াউল আলম মিস্টার। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, ফেনী পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় কাউন্সিলর আশরাফুল আলম গিটার এর ছোটভাই জিয়াউল আলম মিস্টার ২০০১ পরবর্তী ফেনী জেলা যুবলীগের দুঃসময়ের কাণ্ডারি ছিলেন, মেধাবী ও ত্যাগী যুবনেতা মিস্টার দলের জন্য কাজ করতে গিয়ে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা-হামলার শিকার হয়ে বারবার কারাবরণ করতে হয়েছে।

১৯৯৮ সালে বিএনপি-জামাত সন্ত্রাসীদের গুলিতে তার পিতা দিদারুল আলম ফেনী মডেল হাইস্কুল সংলগ্ন স্থানে শহীদ হয়। বিএনপি জামায়াতের সন্ত্রাস নৈরাজ্য ও নাশকতা প্রতিরোধে নিজ অনুসারীদের নিয়ে রাজপথে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন জিয়াউল আলম মিস্টার। দলের সকল আন্দোলন সংগ্রাম ও নির্বাচনকালীন সময়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন জিয়াউল আলম মিস্টার।

সাংসদ নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপির একটা বক্তব্যের সূত্রে জানা যায়, গতবার ফেনী জেলা যুবলীগের সম্মেলনের সময় মিথ্যা মামলায় কারাগারে না থাকলে জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পেতেন জিয়াউল আলম মিস্টার। যুবলীগ ও ছাত্রলীগের তৃণমূল পর্যায়ের একজন সাধারণ নেতাকর্মীর আপদে বিপদেও তিনি সবসময় এগিয়ে যান, সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন, তাই পুরো ফেনী জেলার যুবলীগ ছাত্রলীগ সহ দলের সাধারণ নেতাকর্মীদের নিকট তিনি অনেক জনপ্রিয়।

জানা যায়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ৩য় বার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলেও ফেনীর সবচেয়ে জনপ্রিয় মেধাবী ও ত্যাগী জেলা যুবলীগের দুঃসময়ের কাণ্ডারি যুবসমাজের আইকন জিয়াউল আলম মিস্টার কোন জনপ্রতিনিধির পদ পাননি। জিয়াউল আলম মিস্টার জানান- ফেনীর গণ মানুষের নেতা, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপি যদি আমাকে উক্ত পদে যোগ্য মনে করে দলীয় মনোনয়ন দেন তাহলে আমি বিপুল ভোটে জয়লাভ করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

৫ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকেলে ফেনী জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয় থেকে জিয়াউল আলম মিস্টার এর পক্ষে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়, এসময় উপস্থিত ছিলেন- যুবলীগ নেতা রাসেল সুজন, সাজ্জাদ হোসেন রাজন, গোলাপ হোসাঈন, শাখাওয়াত হোসেন, আবুল হোসেন, কিরণ, শামীম ও মাস্টার শিমুল মোমিন প্রমুখ