Subscribe our Channel

পরকীয়ায় আসক্ত সেই শিক্ষিকা ভোরে বের হয়ে বাসায় ফিরলেন রাতে!!

পরকীয়ায় আসক্ত সেই শিক্ষিকা ভোরে বের হয়ে বাসায় ফিরলেন রাতে!! কোথায় গেছে জিজ্ঞাস করায় স্বামীকে হুমকি

মাদারীপুর প্রতিনিধি :

পরকীয়ায় আসক্ত ছাত্রী নির্যাতনকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ফারহানা আক্তার শাম্মী। যিনি ছাত্রী নির্যাতন দায়ে এলাকাবাসির চরম তোপের মুখে পড়ে স্কুলে যেতে না পেরে সুস্থ অবস্থায়ও মেডিকেল ছুটি নিয়ে বাসায় থাকেন।

 

এর পরে ডিপিইও নাসির উদ্দীন এর সাথে সখ্যতা থাকার কারনে অপরাধ করার পরেও তাকে ডেপুটেশনে নেওয়া হয় উপজেলা শিক্ষা অফিসে। ৬/৭ মাসেও পরিস্থিতি স্বাভাবিকে না আসায় ডিপিইওর আর্শিবাদে তাকে বিএড প্রশিক্ষনের পাঠানো হয় ঢাকা টির্চার্স ট্রেনিং কলেজে। বিএড প্রশিক্ষন শেষে স্কুলে যোগদানের পরেও তার আচরনের পরিবর্তন না হলে তাকে প্রশাসনিক বদলী করে অন্যত্র পাঠানো হয়। প্রশাসনিক বদলীর পরে তাকে বিভাগীয় শাস্তির জন্য ডিজি অফিস থেকে ডিপিইও বরাবর পত্র দেওয়া হয় যার স্মারক নং ৩৮.১৫.০০০০.০০০.২৭.২৩৮.২০-৮৯৪।

কিন্ত অজানা কারনে ডিপিইও (জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার) তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেননি। এখানেই শেষ নয় প্রধান শিক্ষক ফারহানা আক্তার শাম্মীকে তার স্বামীকে রেখে পরকীয়ায় লিপ্ত হন। তার স্বামী পরকীয়ায় বাধা দিলে তিনি স্বামী বাসায় না থাকা অবস্থায় বাসার সব মালামাল নিয়ে তার বাবার বাড়িতে গিয়ে স্বামীর নামে মিথ্যা যৌতুক মামলা দিয়ে এবং তার ( স্বামীর) মোবাইল নাম্বার ব্লাকলিস্টে ফেলে তার পরকীয়া চালিয়ে যান।

 

 

০৯.০৫.২০২১ খ্রিঃ বুধবার উক্ত প্রধান শিক্ষক পরকীয়া প্রেমিকের সাথে ঢাকায় গেলে তার স্বামী খবর পেয়ে বিকাল ৩ টার দিকে শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে তার স্ত্রী কোথায় গেছে জিজ্ঞাস করার পরেই শ্বশুর বাড়ির লোকজন লাঠিসোটা ও বটি (দা জাতীয়) নিয়ে তাকে আক্রমন করলে সে লজ্জায় তার বাড়িতে চলে আসে। এর পর ফারহানা খবর পেয়ে ঢাকা থেকে ফিরে এসে রাত ১.২০ টায় পোশাক পড়া ২ জন এবং সিভিল পোশাকে ৭/৮ জন পুলিশ নিয়ে তার স্বামীর গ্রামের বাড়ি, স্বামীর ফুপুর বাড়ি ও খালা বাড়িতে ব্যাপক তল্লাশি চালিয়ে স্বামীকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। তার স্বামী এখন জীবনের নিরাপত্তাহীনতাও মামলা আতঙ্কে ভুগছেন। ফারহানাকে তার মুঠোফোনে অনেকবার ফোন করার পরেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *