Subscribe our Channel

সম্পাদকীয় : ক্ষুধার জন্য বিরালের এই ছোট্র ছানাটি মিয়াও, মিয়াও শব্দের মাধ্যমে তার মাকে প্রচন্ড ভাবে ডাকছে ।কিন্তু ছানাটি তার মাকে হাড়িয়ে ফেলেছে । ছানাটি এখন এতিমই বলা চলে রাস্তা দিয় মোটর সাইকেল যোগে বাসা থেকে  আমি ভাত খেয়ে আমার অফিসে সংবাদ এর কাজে রওনা হলাম । কেন যেন ঠিক চাকার সামনেই ছানাটি হাজির ।ব্রেক করে দিলাম । ইস….একটু হলেই আমার হাতেই ছানাটির হয়তো কি হতো….একমাএ মহান সৃষ্ট্রিকর্তাই জানে । আল্লাহর রহমতে ছানাটি বেচেঁ গেল । আমি ছানাটিকে আদর করে আমার অফিসে নিয়ে এলাম ।অতপর দুধ কিনে একটি কেক দিলাম । প্রচন্ড ভাবে ছানাটিকে খেতে দেখে খুব আনন্দ পেলাম ।ছানাটি আজ ৫ দিন হয়ে গেল আমার অফিসেই থাকে সেটিকে রাতে খাবার দিয়ে যাই সকালে দেখতে পেয়ে খুব আনন্দে মেতে উঠি আমি । কেন জানেন? বেশ কয়েকদিন একটি চিকা আমার অফিসে নোংরা করে রেখে চলে যেত কিন্তু আর সেই চিকা আমার ফিসে নোংরা করার সুযোগ পায় না । এটি একটি বাস্তব চিএ আমার ।কখনও কোন ড্রাইভার ইচ্ছাকৃত ভাবে একটি বিরালের বাচ্চাকেও মারে না । একজন ড্রাইভার প্রতিটি স্থানে, সংসারে এমনকি জীবন যুদ্ধে সকল স্থরেই থাকে । মনে রাখবেন জীবন যুদ্ধে আমার সংবাদ লেখার কর্ম স্থলটির একটি ড্রাইভারিতেও পরিচালিত ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *